
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, “কোরবানির চামড়া বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দান করা হয়, মাদরাসা বা এতিমখানায় দেওয়া হয়। তাই এ বিষয়ে একটু বিবেচনা করতে হবে। বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে গতবার যে দরে চামড়া বিক্রি হয়েছে এবারও একই দরে বিক্রি হবে।”
গতবছর কোরবানির পশুর কাঁচা চামড়ার যে দাম সরকার ঠিক করে দিয়েছিল, এবারও সেটাই রাখা হয়েছে। গত বছর ঢাকায় প্রতি বর্গফুট গরুর কাঁচা চামড়া ৪৫ থেকে ৫০ টাকা এবং ঢাকার বাইরে ৩৫ থেকে ৪০ টাকায় কিনবেন ব্যবসায়ীরা। আর খাসির কাঁচা চামড়া সারাদেশে ১৮-২০ এবং বকরির চামড়া ১৩-১৫ টাকা দরে কেনাবেচা হবে।
মঙ্গলবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে কোরবানির পশুর কাঁচা চামড়ার মূল্য নির্ধারণ, সংগ্রহ, প্রক্রিয়াজাতকরণ নিয়ে চামড়া ব্যবসায়ীদের সাথে সভা শেষে সাংবাদিকদের এ সিদ্ধান্ত জানান বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। আগামী ১২ অগাস্ট সারাদেশে ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ উদযাপিত হবে।
বাণিজ্য সচিব মফিজুল ইসলাম বলেন, সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে সংশ্লিষ্ট সকলের সঙ্গে আলোচনা করে গতবার যে দামে চামড়া বিক্রি হয়েছে, এবারও একই দামে চামড়া বিক্রি করা হবে।
আইএ/পাবলিক ভয়েস

