
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে উত্তর কোরিয়ার শাসক কিম জং উনের বৈঠক ব্যর্থ হওয়ায় ৫ জন কর্মীকে মৃত্যুদণ্ড দিলো উত্তর কোরিয়া। আমেরিকায় সে দেশের বিশেষ রাষ্ট্রদূত কিম হায়ক চোল ও আরো চারজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করে ফায়ারিং স্কোয়াড।
শুক্রবার এই খবর দিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার একটি সংবাদপত্র। তাতে বলা হয়েছে, শাসক কিমের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতার অভিযোগে হ্যানোইয়ের বৈঠকের গ্রাউন্ড ওয়ার্কের দায়িত্বে থাকা উত্তর কোরিয়ার দূত কিম হায়ক চোলকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে উত্তর কোরিয়া।
একটি সূত্রকে উদ্ধৃত করে প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, তদন্তের পর মার্চে মিরিম বিমানবন্দরে বিদেশ মন্ত্রণালয়ের চার শীর্ষ কর্মকর্তাসহ কিম হায়ক চোলকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।’ তবে চোল ছাড়া বাকি চারজনের নাম-পরিচয়ের বিষয়ে প্রতিবেদনে কিছু জানানো হয়নি।
হ্যানোইয়ের বৈঠকে ভুল করার জন্য কিম জং উনের দোভাষী শিন হে ইয়ং-কে জেলে বন্দি করা হয়েছে বলেও দাবি করেছে দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদপত্র। যদিও এই খবর সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করতে চাননি দক্ষিণ কোরিয়া।
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কের দায়িত্বে থাকা মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে নিরুত্তর। এর আগেও, উত্তর কোরিয়ার মৃত্যদণ্ডের বিষয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার দেওয়া নানা খবর পরে অসত্য বলে প্রমাণিত হয়েছে।
ফেব্রুয়ারিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার বিনিময়ে পিয়ংইয়ংয়ের পরমাণু কর্মসুচি প্রত্যাহার নিয়ে ঐক্যমত্যে পৌঁছতে ব্যর্থ হয়েই ভিয়েতনামের রাজধানী ছাড়ে দেশে ফেরেন ডোনাল্ড ট্রাম্প ও কিম জং উন।
সূত্র: এই সময়
আইএ/পাবলিক ভয়েস

