দ্বীপজেলা ভোলায় হাতপাখা প্রতীক

প্রকাশিত: ৯:৫১ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ২২, ২০১৮

মতামত কলাম: লেখাটা একটা মজার ঘটনা দিয়ে শুরু করি! আমার এক বন্ধুর কাছে গত কয়েকদিন আগে কথায় কথায় বলেছিলাম, ভোলার চার আসনেই হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী দিয়েছে। সাংগঠনিকভাবে তাদের দাবি হাতপাখার বাতাসে ভোলা এবার আরো সমৃদ্ধ হবে। দোস্ত আমার বেশ হাসিহাসি শব্দে কথাটা উড়িয়ে দিয়েছে। হাতপাখার নাম গন্ধও পাওয়া যাবে না এমনটা তার অবস্থান। তবে অবাক করা ব্যাপার হলো, ভোলা-৪ আসনের ভোটার এই ছেলেটা নিজেও হাতপাখা প্রতীকে ভোট দিবে!

…দ্বীপজেলা ভোলা এদেশের সবচেয়ে সুন্দর এবং নৈসর্গিকভাবে সাজানো এক অপার লীলা ভূমির অঞ্চল। এই জেলার সৌন্দর্য বর্ণনা করাও খুব কঠিন কাজ। ছবির মত সুন্দর নদী ও সমূদ্রবিধৌত এই জেলা সম্পর্কে অনেকেই হয়তো ভালো ধারণা রাখেন না। দুর দারাজে থাকা লোকজন ভাবে এখানের চরাঞ্চলে আর কী-বা সৌন্দর্য থাকবে। কিন্তু যারাই এখানে একবার আসে তারা মুগ্ধ না হয়ে পারে না। অনেকের আবার থিতু হয়ে যাওয়ার গল্পও আছে। স্মার্ট এবং আধুনিকতার দিক থেকেও মডেল হতে পারে জেলাটি। স্রষ্টা প্রদত্ত প্রাকৃতিক সম্পদের এক অফুরাণ ভাণ্ডার এই দ্বীপজেলা ভোলা। অলরেডি প্রাকৃতিক গ্যাস বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে এসেছে এ জেলায়।

বাংলাদেশর একমাত্র বিচ্ছিন্ন জেলা শহর যেখানে বাসা বাড়িতে গ্যাসের লাইন দেয়া আছে। রয়েছে বিদ্যুতের বিশাল মজুদ। দুটি পাওয়ার প্লান্টের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত প্রায় ২৮০ মেগাওয়াট বিদ্যুত উৎপাদিত হয় ভোলায়। এ কেবল দৃশ্যমান একটা উন্নতি বললাম। দক্ষিণ বাংলার পায়রা সমুদ্র বন্দরের মাধ্যমে সবচেয়ে বড় উপকার হবে এই জেলায়। বিভিন্ন ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানীও এখানে কাজ করতে আগ্রহী। নদীর পাশ ঘেষে তারা গড়ে তুলতে চায় বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠান। যা পর্যটন খাত ভোলার জন্য আশির্বাদের মতো হতে পারে অদুর ভবিষ্যতে…

…যাক, লেখাটা রাজনৈতিক! প্রাকৃতিক বর্ণনা দিয়ে লাভ নেই। তারপরও দিলাম কারন এই অপার সম্ভাবনাময় জেলার উন্নতি তখনই হবে যখন এখানে রাজনীতির সুন্দর ধারা বজায় থাকবে। বিচ্ছিন্ন এই দ্বীপটি যুগে যুগে কেবল চেনামুখের রাজনৈতিকই পায়নি বরং ন্যাশনাল ইন্টারন্যাশনাল লেভেলের অনেক পলিটিশিয়ানও তারা পেয়েছে। কেবল এক একজন তোফায়েল আহমদ, নাজিউর রহমান মঞ্জু, মোশারফ হোসেন শাহজাহান, মেজর হাফিজদের কথা চিন্তা করেই দেখুন না! ওনারা এদেশের মুল রাজনৈতিক দলগুলোর প্রথম লেভেলের নিয়ন্ত্রক বলা চলে। এছাড়াও এ দ্বীপে প্রখ্যাত ব্যাক্তিদের ছড়াছড়ি রয়েছে যারা সারাদেশে বিভিন্ন লেভেলে প্রতিনিধিত্ব করে যাচ্ছে।

একটি দলের প্রতীক-কে লেখার শিরোণাম দিলেও অকৃতজ্ঞের মত আমি বলতে যাবো না এই জেলার কোনো উন্নতি হয়নি। বিগত দলগুলো কিছুই করেনি। নাজিউর রহমান মঞ্জু থেকে নিয়ে নবীন রাজনৈতিক আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব পর্যন্ত হিসেব কষলে দেখা যাবে, উন্নয়নের এক বৃহত ধারা তৈরি হয়েছে এখানে। কেবল ভোলা-৪ আসন (চরফ্যাসন মনপুরা) যদি বিবেচনা করা হয় তখন দেখা যাবে আওয়ামী শাসনামলের বিগত দুই সেশনে এই অঞ্চলে উন্নয়নের ক্ষেত্রে রীতিমত রেভ্যূলেশন করে ফেলা হয়েছে। একটা আসনে নতুন করে তিনটি থানা পাশ করানো হয়েছে এই দুই শাসনামলে। পৌরসভা করা হয়েছে বেশ কয়েকটা নতুন অঞ্চলকে। বি-গ্রেড থেকে এ-গ্রেড পর্যায়ে নেয়া হয়েছে চরফ্যাসন পৌরসভাকে। রাস্তা-ঘাট পর্যটনকেন্দ্র থেকে শুরু করে জনগনের জীবনযাত্রায়ও এসেছে আমূল পরিবর্তন। এই উন্নয়নগুলো স্বীকার করা যে কোনো সচেতন জনগনের দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে।

কিন্তু দিনশেষে হিসেব করতে বসলে বলতে হবে ছন্দপতন যে একদম হয়নি তা নয়! অনেকটাই জমিদারী শাসনামলের মত একতন্ত্র প্রতিষ্ঠার বিশ্রি প্রচেষ্টা এই জনপদেও হয়েছে। ‘কম গণতন্ত্র অধিক উন্নয়’ তত্ব অ্যাপ্লাই করা হয়েছে এ অঞ্চলেও। রয়েছে প্রচুর পরিমানে দুর্নীতি এবং জনগনের টাকা মেরে খাওয়ার সমস্যাও।

একটা উদহারন দেই,
নদী ভাঙ্গন কবলিত এলাকা হওয়ায় নদীতে বাঁধ দেয়ার জন্য শত শত কোটি টাকা বাজেট আসে এ অঞ্চলে। কিন্তু ভাঙ্গণরোধের জন্য তেমন কিছুই করা হয় না। একটা গণতান্ত্রীক রাষ্ট্রে সেটা কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। সমান স্বাধীনতা, বাকস্বাধীনতা এ অঞ্চলেও বাধাগ্রস্থ হয়েছে প্রবলভাবে। কেবল যদি ভোলা-১-২-৩ আসনকে দেখা হয় তবে দেখা যাবে, একজন তোফায়েল আহমেদই এখানের সর্বসেবা! তিনিই লিডার, তিনিই ক্ষমতার মালিক! তিনি যেভাবে ভাগ করে দেবেন সেভাবেই সব হবে। পৌরসভার মেয়র থেকে শুরু করে আসনগুলোর এম-পি বা চেয়ারম্যান, মেম্বার সব উনার ভাতিজা, ভাগ্নে, পালক পুত্ররাই! বাকি ভোলা-৪ আসনেও প্রতিদ্বন্দ্বীতামূলক কিছুই ছিলো না। একমত একপথ প্রতিষ্ঠিত সেখানেও। ভিন্ন মতের রাজনৈতিকদের সুজোগ দেয়া হয়নি কোনো কিছুতেই। আমি নিজেও একবার এক মিছিলে আওয়ামী লীগের কর্মী সমর্থকদের হাতে মার খেয়েছিলাম। বাইরে বাইরে থাকি আমি, মফস্বল পলিটিক্স নিয়ে আমার কোনো আগ্রহ না থাকলেও আমার চাচা যেহেতু ভোলা-৪ আসনে হাতপাখার প্রার্থী হতেন তাই মাঝে মাঝে মিছিল মিটিংয়ে যেতাম। তেমন এক মিছিলে গিয়েই মার খেয়েছিলাম। লোহার পাইপ দিয়ে যারা আঘাত করেছিলো তাদের নামও আমার মনে আছে। যাক, এদেশের অসুস্থ রাজনীতিতে এগুলো স্বাভাবিক। কিছু বলে লাভ নেই।

তবে এগুলো কখনোই গণতন্ত্রের উদহারণ হতে পারে না। গণতান্ত্রীক ভিত্তির উপর থাকা কোনো দল এগুলো করতে পারে না।

বিগত দুই নির্বাচন নিয়ে যদি কথা বলি তাহলে ২০০৮ এবং ২০১৪ সালের নির্বাচন নিয়ে বলতে হবে। ১৪-র নির্বাচন নিয়ে যত কম কথা বলা যায় ততই ভালো কারন এই নির্বাচন বাংলাদেশের কলঙ্ক হয়ে আছে এবং থাকবে। এমন একটা নির্বাচনের পর পাঁচ বছর আওয়ামী লীগ ক্ষমতা কন্টিনিউ করতে পেরেছে এটা তাদের সৌভাগ্য। এজন্য ’বেস্ট পলিটিক্স পার্টি’র অ্যাওয়ার্ড পাওয়ার যোগ্য আওয়ামী লীগ। সারাদেশের মতো আট এবং চৌদ্দ সালের নির্বাচনের চিত্র ভোলাতেও একই ছিলো। ১৪ এর নির্বাচনে খোদ তোফায়েল আহমেদ ভোলায় অপ্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। যাকে অনেকে অবৈধ প্রক্রিয়ায় নির্বাচিত বলে থাকেন। ২০০৮ এর নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বীতামূলক হয়েছিলো এবং  আওয়ামী প্রার্থী আন্দালিভ রহমানের কাছে হেরেছিলেন! বাকি তিন আসনের চিত্রও ঘুরিয়ে ফিরিয়ে এমনই হবে।

(২)

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হচ্ছে ২০১৮ সালের ৩০ জানুয়ারি। সব রাজনৈতিক দলেই সাজ সাজ রবে আছে। ধর্মনিরপেক্ষতা লালন করা দল, জাতীয়তাবাদ আদর্শের ধারক হওয়া দল, এসবের মধ্যে একক ইসলামী আদর্শের দল নিয়ে এ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বীদা করতে নেমেছে ‘ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’ নামের দলটিও। সর্বপ্রথম সবচেয়ে গোছালো এবং সুন্দরভাবে হাতপাখা প্রতীকে তারাই প্রার্থী দিয়েছে ৩০০ আসনে। তিনশো প্রার্থী মেলাতে তাদের কষ্ট হয়েছে কি না বলতে পারবো না কিন্তু প্রার্থী ঘোষণা করতে পেরেছে এটাই বা কম কিসে! কোনো জোট নেই, ভাগ বটোয়ারা নেই, কারো আদর্শের সাথে কম্প্রোমাইজ নেই, কেবল একক ইসলামী আদর্শের ধারক হয়েই তারা তিনশো আসনে যোগ্য এবং এদেশের জনগন উপযোগী প্রার্থী দিয়েছে। দিতে পেরেছে। এমনকি তাদের যে প্রার্থী যেখানে নির্বাচিত হবে সেখানেই মোটাদাগে যে ব্যাপারগুলো দুর হবে তা হলো, দূর্নীতি, দুঃশাসন, মারামারি, হানাহানী ইত্যাদি। এ ব্যাপারগুলো দূর হলে সোনার বাংলায় পরিণত হতে এদেশের বেশি সময় লাগবে না হয়ত।

বরিশালে সূতিকাগার থাকা এই দলটির নাম শোহরত এখন সারা দেশব্যাপী। দেশের এমন কোনো অঞ্চল নেই যেখানে দলের নাম পৌছায়নি বা দলের প্রভাব যায়নি। বরিশালের কাছাকাছি হওয়ায় ভোলায় রয়েছে এ দলের বিশাল প্রভাব। রাজনৈতিক প্রভাব কতটুকু আছে সেটা একাদশ সংসদ নির্বাচনের পর বুঝা যাবে কিন্তু দলের ধর্মীয় এবং আদ্ধাত্মিক প্রভাব এ জনপদে ব্যাপকভাবে রয়েছে। সে প্রভাব কাজে লাগাতে পারলে হাতপাখা প্রতীক নতুন এক পরিবর্তন এ দ্বীপজেলায় নিয়ে আসতে পারবে এটা আমি বিশ্বাস করি।

১,৩১৪.০৯ বর্গমাইল এরিয়ার ভোলা জেলায় মোট চারটি আসন রয়েছে। চার আসনে মোট ভোটার রয়েছে ১২,৬৯,০৫৬ জন। পুরুষ ভোটার ৬,৪৮,২৯৯ জন। মহিলা ভোটার ৬,২০,৭৫৭ জন।

যথাক্রমে চার আসনের বর্ননা এবং চার আসনে হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী রয়েছেন যারা তাদের নাম পরিচয় এখানে সংযোজন করছি। স্বাধীন একটা দেশে মিডিয়ার সব দলকেই সমান গুরুত্ব দেয়া উচিত কিন্তু তারা সেটা দিচ্ছে না। আওয়ামী বিএনপি প্রার্থীদের নিয়ে সমান প্রচারণা পরিচয় তারা চালালেও ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থীদের পরিচয় প্রকাশ করতেও যেন তারা রাজি নয়। তাই মিডিয়ার দায়বদ্ধতা থেকে তাদের নাম এখানে যুক্ত করে দিলাম। অন্তত ভোলার জেলার ব্যাপারে নির্বাচনী সকল ইনফরমেশন এখানে পাওয়া যাবে।

ভোলা-১ সংসদীয় ১১৫ নং আসন ভোলা সদর উপজেলা নিয়ে গঠিত। ৩,০৯,৯৩৩ জন মোট ভোটার রয়েছে এ আসনে। ১,৫৮,০৬৬ পুরুষ ভোটার এবং ১,৫১,৮৬৭ নারী ভোটার রয়েছে।

নৌকা, ধানের শীষের প্রার্থীদের বাইরেও এ আসনে হাতপাখা প্রতীক নিয়ে লড়াই করবেন একজন জন দরদী, নীতি ও আদর্শবান ব্যাক্তি। উঁচু মাপের বর্ষীয়ান আলেমে দীন মুফতী ইয়াসিন নবীপুরী।

ভোলা-২ সংসদীয় ১১৬ নং আসন দৌলতখান উপজেলা এবং বোরহানউদ্দিন উপজেলা নিয়ে গঠিত।

২,৯৭,০২৩ জন মোট ভোটার রয়েছে এ আসনে। ১,৫২,০৯৬ জন পুরুষ ভোটার এবং ১,৪৪,৯২৭ জন নারী ভোটার রয়েছে।

নৌকা, ধানের শীষের প্রার্থীদের বাইরেও এ আসনে হাতপাখা প্রতীক নিয়ে লড়াই করবেন একজন সফল শিক্ষানুরাগী মরহুম মাওঃ মোস্তফা সাহেব রহ. এর সুযোগ্য সন্তান। তারুন্যের আইডল। আলহাজ্ব মাওঃ ওবায়দুর রহমান বিন মোস্তফা।

ভোলা-৩ সংসদীয় ১১৭ নং আসন তজুমদ্দিন উপজেলা এবং লালমোহন উপজেলা নিয়ে গঠিত।

২,৯৩,৫৪৭ জন মোট ভোটার রয়েছে এ আসনে। ১,৪৮,৪৯০ জন পুরুষ ভোটার এবং ১,৪৫,০৫৭ জন নারী ভোটার রয়েছে।

নৌকা, ধানের শীষের প্রার্থীদের বাইরেও এ আসনে হাতপাখা প্রতীক নিয়ে লড়াই করবেন একজন সংগ্রামী ইসলামী রাজনীতিবিদ ও ইসলামী শিক্ষাবিদ আলহাজ্ব হাফেজ মাওঃ মোসলেহ উদ্দীন

ভোলা-৪ সংসদীয় ১১৮ নং আসন মনপুরা উপজেলা এবং চরফ্যাশন উপজেলা উপজেলা নিয়ে গঠিত।

৩,৬৮,৫৫৩ জন মোট ভোটার রয়েছে এ আসনে। ১,৮৯,৬৪৭ জন পুরুষ ভোটার এবং ১,৭৮,৯০৬ জন নারী ভোটার রয়েছে।

নৌকা, ধানের শীষের প্রার্থীদের বাইরেও এ আসনে হাতপাখা প্রতীক নিয়ে লড়াই করবেন কেন্দ্রীয় আইনজীবি পরিষদের নেতা, হাইকোর্টের আইনজীবি এ্যাডভোকেট মোঃ মোহিব্বুল্লাহ।

চারজন প্রার্থীই ন্যায়, নীতি এবং আদর্শের ক্ষেত্রে যোগ্য এবং পরিচিত। সৌন্দর্যকে পরিপূর্ণ দ্বীপজেলা ভোলায় নতুন পরিবর্তনের জন্য তাদের নির্বাচিত হওয়া অনেক কারনেই জরুরি। তারা নির্বাচিত হলে এ জেলায় শান্তির বাতাস বইবে এটা অনেকেরই ধারনা। তবে সকল প্রার্থীদের কাছেই ভোলা জেলার জন্য আলাদা কিছু ইশতেহার আমরা দাবি করছি,

১) ভোলা-বরিশাল সেতুর বাস্তবায়ন।
২) দ্রুততম সময়ে ভোলায় একটি সরকারী মেডিকেল কলেজ স্থাপনের উদ্যোগ।
৩) একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপনের উদ্যোগ।
৪) ভোলার প্রতিটি ঘরে ভোলায় প্রাপ্ত গ্যাসের সংযোগ।
৫) ভোলার গ্যাস আর বিদ্যুৎকে স্থানীয়ভাবে ব্যবহার করে শিল্প-কারখানা স্থাপনের উদ্যোগ।
৬) ভোলার নদীভাঙ্গন প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে টেকসই করার জন্য বিশ্বব্যাংকের প্রস্তাবিত গ্রিণ ক্লাইমেট ফান্ড হতে ১৪০ মিলিয়ন ডলার ছাড় করানোর প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ সহ ভোলাকে আধুনিক নগরী রুপে প্রতিষ্ঠা করতে প্রয়োজনীয় পরিকল্পনা গ্রহণ করা।

লেখক:

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক 

মন্তব্য করুন