

এক জরিপে দেখা গেছে, আমেরিকায় প্রতি তিনজন নারীর মধ্যে একজন তার সঙ্গীর কাছে কোন না কোনভাবে শারীরিক নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের মিসিসিপি রাজ্যের এক আইন প্রণেতা মদ্যপ অবস্থায় তার স্ত্রীর মুখে ঘুষি দিয়ে আলোচনার ঝড় তুলেছেন। আর তার পরিপ্রেক্ষিতেই এই গবেষণা সামনে এলো।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, যৌন মিলনের জন্য স্ত্রী কাপড় খুলতে দেরি করায় তার মুখে ঘুষি মারেন স্বামী ডগ ম্যাকলয়েড। ৫৮ বছর ম্যাকলয়েডকে এরই মধ্যে পুলিশ আটক করেছে। তার বিরুদ্ধে পারিবারিক সহিংসতার অভিযোগ আনা হয়েছে।
মিসিসিপি রাজ্যের আইন প্রণেতারা বলেছেন, ম্যাকলয়েড-এর বিরুদ্ধে এই অভিযোগ যদি সত্যি হয়, তাহলে তার পদত্যাগ করা উচিত।
মার্কিন ওই আইন প্রনেতার বাড়িতে গিয়ে পুলিশ ম্যাকলয়েড-এর স্ত্রী এবং আরেকজন নারীকে দেখে যারা খুব ভীত অবস্থায় ছিল।
পুলিশ সে দম্পতির বিছানায় রক্তের দাগ দেখতে পেয়েছে। ম্যাকলয়েডকে ১০০০ ডলারের বিনিময়ে জামিন দিয়েছে আদালত।
মিসিসিপি রাজ্যে প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ফিলিপ গান, যিনি রিপাবলিকান দলের সদস্য, বলেছেন তিনি ম্যাকলয়েড-এর সাথে কথা বলার চেষ্টা করেছেন।
এই অভিযোগ যদি সত্যি হয় তাহলে তার পদত্যাগ করা উচিত। এ ধরণের আচরণকে ‘অগ্রহণযোগ্য’ হিসেবে বর্ণনা করেন স্পিকার ফিলিপ গান।
আইএ/পাবলিক ভয়েস