অর্থ কেলেংকারিতে অভিযুক্ত মালয়েশিয়ার সাবেক পিএম নাজিব রাজাক

প্রকাশিত: ১:৩৪ অপরাহ্ণ, জুলাই ২৮, ২০২০

মালয়েশিয়ার রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ তহবিলের (ওয়ানএমডিবি) অর্থ কেলেংকারীর সব অভিযোগে আদালতে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাক।

সংবাদমাধ্যম বিবিসি আজ মঙ্গলবার এ খবর জানিয়েছে। এর আগে বিশ্বাস ভঙ্গ, অর্থপাচার ও ক্ষমতার অপব্যবহার সংক্রান্ত মামলায় নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছিলেন নাজিব রাজাক।

এ মামলাকে আইনের শাসন ও দুর্নীতিবিরোধী অবস্থানের একটি পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে। ওয়ানএমডিবি কেলেংকারীর অভিযোগ সামনে আসার পর বৈশ্বিক জালিয়াতি ও দুর্নীতির বিভিন্ন সম্পৃক্ততার বিষয় সামনে চলে আসে।

জানা গেছে, তহবিলের ৪২ মিলিয়ন রিঙ্গিত অর্থাৎ প্রায় ১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থ মালয়েশিয়ার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে পাঠানো হয়েছিল। নাজিব রাজাক ২০০৯ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন।

বিচারক মোহামেদ নাজলান মোহামেদ ঘাজালি জানিয়েছেন, সব সাক্ষ্য-প্রমাণ বিবেচনা করে নাজিব রাজাককে মামলায় সন্দেহাতীতভাবে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে।

তবে নিজের বিরুদ্ধে সব অভিযোগ অস্বীকার করে নাজিব রাজাক দাবি করেছেন, অর্থনৈতিক বিষয়ক পরামর্শদাতাদের মাধ্যমে, বিশেষ করে ধনকুবের পলাতক ঝো লোর দ্বারা বিভ্রান্ত হয়েছিলেন তিনি। ঝো লোর বিরুদ্ধে মালয়েশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে।

অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় প্রতিটি অভিযোগে নাজিব রাজাকের ১৫ থেকে ২০ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে। তবে দোষ প্রমাণিত হলে এর বিরুদ্ধে আপিল করার কথা জানিয়েছিলেন তিনি।এ মামলাকে আইনের শাসন ও দুর্নীতিবিরোধী অবস্থানের একটি পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।

ওয়ানএমডিবি কেলেংকারীর অভিযোগ সামনে আসার পর বৈশ্বিক জালিয়াতি ও দুর্নীতির বিভিন্ন সম্পৃক্ততার বিষয় সামনে চলে আসে।

জানা গেছে, তহবিলের ৪২ মিলিয়ন রিঙ্গিত অর্থাৎ প্রায় ১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থ মালয়েশিয়ার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে পাঠানো হয়েছিল। নাজিব রাজাক ২০০৯ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন।

বিচারক মোহামেদ নাজলান মোহামেদ ঘাজালি জানিয়েছেন, সব সাক্ষ্য-প্রমাণ বিবেচনা করে নাজিব রাজাককে মামলায় সন্দেহাতীতভাবে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে।

তবে নিজের বিরুদ্ধে সব অভিযোগ অস্বীকার করে নাজিব রাজাক দাবি করেছেন, অর্থনৈতিক বিষয়ক পরামর্শদাতাদের মাধ্যমে, বিশেষ করে ধনকুবের পলাতক ঝো লোর দ্বারা বিভ্রান্ত হয়েছিলেন তিনি। ঝো লোর বিরুদ্ধে মালয়েশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে।

অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় প্রতিটি অভিযোগে নাজিব রাজাকের ১৫ থেকে ২০ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে। তবে দোষ প্রমাণিত হলে এর বিরুদ্ধে আপিল করার কথা জানিয়েছিলেন তিনি।

মন্তব্য করুন