
বেকার যুবক শেখ সোহরাব হোসেনকে নিয়ে প্রায়ই ঠাট্টা করতেন মুক্তিযোদ্ধা এ কে এম নুরুল আজম চৌধুরী।
এতে ক্ষিপ্ত হয়ে মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন সোহরাব। পাঁচ মাস আগের পরিকল্পনায় শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) নুরল আজমকে গলা কেটে হত্যা করেন তিনি।
প্রাথমিক অনুসন্ধান শেষে সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে র্যাব-৭ এর চান্দগাঁও ক্যাম্পে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছে সংস্থাটি।
সম্মেলনে র্যাব-৭ এর সহকারী পরিচালক এএসপি কাজী মো. তারেক আজিজ জানান, আসামিকে গ্রেফতারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। আসামি জানিয়েছেন, মুক্তিযোদ্ধা নুরুল আজম তার বেকারত্ব নিয়ে প্রায় সময় ঠাট্টা করতেন।
এ কারণে তিনি মুক্তিযোদ্ধার ওপর ক্ষুব্ধ হন। এক পর্যায়ে হত্যার পরিকল্পনা করেন। পাঁচ মাস ধরে তাকে হত্যার চেষ্টা করা হয়। শনিবার সকালে ছুরি দিয়ে নুরুল আজমের শরীর থেকে মাথা বিচ্ছিন্ন করেন ২৬ বছরের এ যুবক।
এর আগে রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) রাতে র্যাবের সদস্যরা সোহরাবকে রাউজান উপজেলার পথেরহাট এলাকা থেকে গ্রেফতার করেন।
তিনি উরকিরচর এলাকার হাড়পাড়া গ্রামের ফিরোজ আহমেদ প্রকাশ সোনা মিয়া মুন্সির পালিত পুত্র। তার প্রকৃত মা-বাবার পরিচয় মেলেনি। দীর্ঘ দিন বেকার থাকার পর গত মাসে নগরীর চান্দগাঁওয়ে একটি ওয়ার্কশপে কাজ করতেন তিনি।
এর আগে রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) রাতে র্যাবের সদস্যরা সোহরাবকে রাউজান উপজেলার পথেরহাট এলাকা থেকে গ্রেফতার করেন। তিনি উরকিরচর এলাকার হাড়পাড়া গ্রামের ফিরোজ আহমেদ প্রকাশ সোনা মিয়া মুন্সির পালিত পুত্র। তার প্রকৃত মা-বাবার পরিচয় মেলেনি। দীর্ঘ দিন বেকার থাকার পর গত মাসে নগরীর চান্দগাঁওয়ে একটি ওয়ার্কশপে কাজ শুরু করেন তিনি।
বেকার সোহরাব প্রায় মুক্তিযোদ্ধার দোকানে আড্ডা দিতেন। নুরুল আজম আড্ডার সময় সোহরাবকে নিয়ে ঠাট্টা করতেন। অপমানবোধ থেকেই সোহরাব শেষ পর্যন্ত তাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন।
আই.এ/