বিজ্ঞাপন ডেস্ক: আমরা মো. আলমগীর হোসেন আলম, যুগ্ম আহ্বায়ক, করিমগঞ্জ উপজেলা যুবদল ও সাবেক আহ্বায়ক করিমগঞ্জ উপজেলা ছাত্রদল, কিশোরগঞ্জ এবং মো. ওমর ফারুক, সহ-সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, কিশোরগঞ্জ জেলা শাখা।
কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ উপজেলার ৭নং সুতারপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের অন্তর্গত উত্তর গনেশপুর ফেরীঘাট ইজারা বিষয়ে সম্প্রতি বিভিন্ন স্থানীয় ও জাতীয় সংবাদপত্র এবং অনলাইন গণমাধ্যমে আমাদের জড়িয়ে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মিথ্যা ও কাল্পনিক সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে।
একটি মহল এসব ভিত্তিহীন সংবাদের মাধ্যমে আমাদের রাজনৈতিক ভাবমুর্তি ও জনপ্রিয়তা নষ্ট করার অপপ্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা প্রকাশিত এসব সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
সংবাদে বলা হয়েছে, “গত ৭ এপ্রিল চেয়ারম্যান কামাল হোসেন কিশোরগঞ্জ শহরে অবস্থান করা প্রশাসনিক কর্মকর্তা তোফায়েল আহমেদকে একটি নতুন রেজুলেশন খাতা কিনে চেয়ারম্যানের লোকের কাছে দিয়ে দিতে বলেন। তার কথা মতো প্রশাসনিক কর্মকর্তা রেজুলেশন খাতা নিয়ে শহরের পুরানথানা এলাকায় যান। এ সময় তাকে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের দ্বিতীয় তলায় নিয়ে আলম ও ফারুক দরজা বন্ধ করে তার কাছ থেকে জোর করে আগে লিখে রাখা রেজুলেশন খাতায় স্বাক্ষর নেন।”
সংবাদে উল্লেখিত এসব তথ্য সম্পূর্ণ মিথ্যা, কাল্পনিক, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। সুতারপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা তোফায়েল আহমেদ এর সঙ্গে এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি। একটি প্রভাবশালী ও কুচক্রিমহল ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তাকে প্রলোভন দেখিয়ে তাকে দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নিকট এ সংক্রান্ত একটি মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করায়।
প্রকৃতপক্ষে আইনী প্রক্রিয়া অনুসরণের মাধ্যমে বিধিমোতাবেক খেয়াঘাটটির ইজারা হয়েছে। এখানে কাউকে কোনো জোরজবরদস্তি করা হয়নি। মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এসব সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে। তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত সত্য উদঘাটন এবং আমাদের জড়িয়ে এসব মানহানিকর সংবাদের বিষয়ে প্রতিকার দাবি করছি।
মো. আলমগীর হোসেন আলম
যুগ্ম আহ্বায়ক, করিমগঞ্জ উপজেলা যুবদল
করিমগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ
এবং
মো. ওমর ফারুক
সহ-সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল
কিশোরগঞ্জ জেলা শাখা।